কর্মক্ষেত্রে উভয় ম্যানেজার এবং কর্মীদের সম্মুখীন বিভিন্ন বিষয় আছে। কিছু নৈতিক বিষয়, অন্যান্য প্রকৃতির আরো প্রযুক্তিগত হয়। কিছু বিষয় অফিসে অপমান অপ্রত্যাশিত হিসাবে অনেক বেশি মুণ্ডু,. কর্মক্ষেত্রে সমস্যাগুলি মোকাবেলা করার পদক্ষেপ নিতে পরিচালনার দায়বদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও, কর্মীদের সমস্যাগুলি অবলম্বন করতে বা অবশেষে সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এমন বিষয়গুলি স্বীকার করার সময় তাদের কথা বলার দায়িত্ব রয়েছে।
তাত্পর্য
কর্মক্ষেত্রে দ্বন্দ্ব হিসাবে সাধারণ বিষয় নীচে লাইন একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব হতে পারে। শ্রমিকরা তাদের দৈনন্দিন জীবনে দ্বন্দ্ব বা অন্যান্য বাধাগুলির মুখোমুখি হয়ে চাকরির সন্তুষ্টি কমিয়ে আনে। এটি উত্পাদনশীলতা এবং কর্মক্ষমতা, যা নীচে লাইন প্রভাবিত করে নেতিবাচক প্রভাব আছে। উচ্চ টার্নওভার এখনও অপ্রয়োজনীয় বা mismanaged কর্মক্ষেত্র বিষয় অন্য ব্যয়বহুল উপজাতীয়। দীর্ঘস্থায়ী সময়ের পরিবর্তে কর্মক্ষেত্রে ঘন ঘন হতাশা অনুভবকারী কর্মচারী অবশেষে প্রতিষ্ঠান ছেড়ে চলে যেতে পারে।
প্রকারভেদ
প্রতিষ্ঠানের নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে এমন কর্মক্ষেত্রে সমস্যাগুলির বিভিন্নতা পরিচালনা করা কঠিন হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে নৈতিক সমস্যাগুলি যৌন হয়রানি এবং বৈষম্য এবং চুরি এবং জালিয়াতি অন্তর্ভুক্ত। খারাপ যোগাযোগ, প্রশিক্ষণের অভাবে এবং কাজের জন্য প্রয়োজনীয় যথাযথ সরঞ্জামগুলির অভাবও সাধারণ বিষয়। নির্দিষ্ট কর্মীদের পক্ষে অফিসারের সম্পর্ক, অফিস রোম্যান্স এবং কর্মক্ষেত্রের দোষারোপ সহ কর্মক্ষেত্রে সম্পর্কগুলি সম্পূর্ণরূপে সংস্থার সাফল্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
বিবেচ্য বিষয়
আপনি যদি এমন একজন পরিচালক হন যিনি আপনার সর্বাধিক সাধারণ কর্মক্ষেত্রে সমস্যাগুলি মোকাবেলা করার উপায়গুলি সন্ধান করেন তবে প্রতিটি পরিস্থিতিতে আপনার নিজের ভূমিকার দায়বদ্ধ থাকা আবশ্যক। উদাহরণস্বরূপ, ২004 সালে ন্যাশনাল ব্যুরো অফ ইকোনমিক রিসার্চ কর্মীদের দ্বারা প্রদর্শিত "খারাপ মনোভাব" প্রায়শই খারাপ ব্যবস্থাপনা যোগাযোগের ফলাফল খুঁজে বের করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রকৃতপক্ষে, গবেষণায় দেখা গেছে যে কর্মীরা "ভাল মনোভাব" সহ কর্মস্থলে প্রবেশ করে, তাদের চারপাশের দরিদ্র মনোভাবের দ্বারা ক্রমাগত বিরক্ত হয়। একজন ম্যানেজার যিনি তার শ্রমিকদের মনোভাব সম্পর্কে ক্রমাগত অভিযোগ করেন, সে মনোভাব তৈরি করতে নিজের ভূমিকা পরীক্ষা করে দেখুন।
সলিউশন
অনেক কর্মক্ষেত্রে সমস্যাগুলি সম্পর্কযুক্ত এবং একটি ইতিবাচক সাংগঠনিক সংস্কৃতির বিকাশের দ্বারা মোকাবিলা করা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি সংগঠিত সংস্কৃতি এবং সংস্থার প্রকৃত সংস্কৃতির মধ্যে একটি বড় ফাঁক থাকে তবে এটি ভয় এবং অবিশ্বাসের কার্যক্ষেত্রের পরিবেশের দিকে পরিচালিত করবে। উদাহরণস্বরূপ পরিচালকদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ, যোগাযোগের লাইন খুলুন এবং কর্মীদের প্রতিদিনের ভিত্তিতে তাদের কাজ সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু নিশ্চিত করার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। এটি একটি সাংস্কৃতিক বিশ্লেষণ পরিচালনা করে এবং সাংস্কৃতিক ফাঁক বন্ধ করার কৌশলগত পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্জন করা যেতে পারে।
