ব্যক্তিগত ও জনসাধারণের উভয় সংস্থাগুলি বিভিন্ন কারণে সম্পদ বিনিময় বা বিনিময় চয়ন করে। উভয় জন্য মূল কারণ মূলধন বাড়াতে হয়। অন্যান্য সাধারণ কারণে তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে সামাজিক বা রাজনৈতিক চাপ অন্তর্ভুক্ত। বিনিময় ও বিনিময়ের মধ্যে খুব সামান্য পার্থক্য রয়েছে, এবং উভয়ই হ্রাস ও পুঁজি পুনঃপ্রতিষ্ঠার একই লক্ষ্য অর্জন করে না।
Divestment
যখন একটি কোম্পানী ডাইভেট হয়, কোম্পানি অংশ বা তার সমস্ত ব্যবসা নিষ্পত্তি করে। কোনও সংস্থার কোন বিশেষ বিভাগ তার প্রত্যাশাগুলিতে বাস করে না তখন বিভাজনগুলি সাধারণত ঘটে। এটি আর্থিক কারণে হতে পারে বা বিভাগটি মূল সংস্থার নীতিগুলি লঙ্ঘন করেছে। বিচ্ছেদের আরেকটি সাধারণ কারণ হল এমন একটি ব্যবসায়ের উপর সামাজিক চাপ চাপানো, যা এমন একটি দেশে বা এমন কোনও দেশে পরিচালিত হয় যেখানে প্রতিকূল রাজনৈতিক জলবায়ু থাকে।
বিলগ্নিকৃত
ডিসচেস্টমেন্ট, ডিস্টেসিচার হিসাবেও পরিচিত, যখন কোন সংস্থার পুনঃনির্ধারণের অভিপ্রায় ছাড়াই তার সম্পত্তির অংশ বা সম্পূর্ণ বিভাগের অংশ বিক্রি করে বা বিক্রি করে। ডিস্টেসিচার সাধারণত ঘটে থাকে যাতে প্রতিষ্ঠানটি অন্য বিভাগ উন্নত করতে সম্পদ ব্যবহার করতে পারে। মূলধন পণ্য বিক্রির বা বিভাগের অবসানের সাথে একটি বিনিময় ঘটতে পারে।
বিনিময় প্রক্রিয়া
একটি প্রতিষ্ঠান অন্য সংস্থায় একটি বিভাগের সম্পূর্ণ ব্যবস্থাপনা স্থানান্তর করে সম্পদ বিনিময় বা বিক্রি করতে পারেন। যদিও এটি সম্পূর্ণ বিভাজন নয় তবে এই স্থানান্তরটি প্রায়শই একটি নির্দিষ্ট ব্যবসায় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য একটি সংস্থার সামাজিক মানদণ্ড পূরণ করতে পারে। অন্য একটি পদ্ধতি হল অবশিষ্ট শেয়ারের 51 শতাংশ মালিকানাধীন মালিকানার নিয়ন্ত্রণে থাকা কোম্পানির শেয়ার ভাঙানো। যাইহোক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সংস্থাগুলি সমস্ত সম্পদের সরাসরি তলিয়ে যাবে, যার ফলে একটি সম্পূর্ণ ডিভেসিচার ঘটে।
সুবিধাগুলি এবং অসুবিধাগুলি
একটি কোম্পানি বিভিন্ন কারণে বিক্রি চয়ন করতে পারেন। চূড়ান্ত কারণ নির্বিশেষে, এই প্রক্রিয়াটি রাজস্ব উৎপন্ন করবে যা সংস্থার অন্যত্র ব্যবহার করা যেতে পারে। সংক্ষিপ্ত রান এই বৃদ্ধি রাজস্ব অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের উপকার হবে। যাইহোক, কোনও সংস্থা যে রাজনৈতিক বা সামাজিক কারণে ডাইভেট করে, তা লাভজনক সম্পদ বা বিভাগকে ভাগ করে নেওয়ার কারণে রাজস্ব হারাতে পারে।
